Sheikh Farid-ud-Din Attar and the Development of Sufi Literature

-
Photo Credit: https://munawarbookstore.com/wp-content/uploads/Munawar-Book-Store-449.jpg

Renowned Sufi Sheikh Farid-ud-Din Attar is one of the pioneers of Sufi literature. He is one of the legendary figures of the golden age of Persian literature. Even today, this great man is admired by knowledge-seeking mystic thinkers all over the world. There are many differences of opinion regarding the date of birth and death of Attar. Born almost a thousand years ago, this great man may not have gained popularity in that sense in his lifetime. Notably, he lived to be 100 years old (1145-1248 AD). Very little is known for sure about his life. His full name is mentioned as Farid-ud-Din Abu Hamid Muhammad bin Ibrahim. He is better known as 'Attar' which means 'fragrant'. According to reliable sources, one day Attar was sitting at the door of his shop with a friend. At that time a saint was passing by. He looked inside the store and sighed and sighed. Attar told her to leave, thinking that he might be trying to arouse his mercy. The saint said, "Of course, I have no obstacle to go back to your door and say goodbye to this world. I just have a torn covering. But I'm sorry for you, Attar! How can you leave so many mortal possessions and make your mind die? In response, Attar vowed to choose the contented life of a poor saint. The saint died there instantly saying 'we will meet'. As a result, Attar left his father's pharmacy to become a student of a famous scholar and was initiated into Sufi ideology. Notable books written by Attar are: Mantikut Tayir, Tajkiratul Aulia, Ilahi Nama, Mukhtar Nama, Diwan-i Attar etc. These precious books of Attar have been translated into different languages. His most famous book is Mantikut Tayir, which has been translated and acclaimed in English as The Conference of the Birds. His only prose book was Tajkiratul Aulia which was translated into Bengali by Girish Chandra Sen. Girish Chandra, who translated the first complete Bengali version of the Holy Qur'an from Arabic into Bengali, became known in the Muslim community as Bhai Girish Chandra. It is well known that Girish Chandra, who was initiated into Brahmanism, translated these books under the guidance of his guru Keshab Chandra Sen. 'Tapasmala' has enriched Bengali literature as one of the most precious books written in the late nineteenth century during the development period of Bengali prose. It contains the biographies of 26 Tapas or Auliyas in the form of the original text with devotion. Sadly, the compilation and addition of some translated books of Sheikh Farid-ud-Din Attar's Tajkeratul Aulia in the market has surpassed the volume of the original book in an unusual way. However, the quotation of Abis Karni (Wech Karni) from Tapasmala is significant. "If you become unbelieving and worship in the same way as the worshipers of the saints in heaven and on earth, God will not accept it." Attar's most famous book, The Conference of the Birds, is a mysterious one. Attar has drawn the eternal journey of the soul in the allegorical story of the meeting of the birds. Spiritual advice The birds in the conference give advice on how to reach the king of birds (Simurgh). Hoopoe (Jhuntiwala Hudhud) presided over the meeting. Different birds expressed their concern on the journey. Experienced Hoopoe are said to have designed the journey to alleviate their worries. Hoopoe describes the dangers of crossing the seven valleys. The seven valleys are: quest, love, understanding, independent and detachment, unity, astonishment and bewilderment, and deprivation and death, respectively. Attar's mantikut tayir is a precious resource in the spiritual world. The various valleys of the eternal journey in the story remind us of the soul and its destination. There is a hint of the fate of Husain Mansur in it. Subsequent Sufi poets followed the path of Attar. In particular, Maulana Jalaluddin Rumi has praised Attar in his poems. It is said that Sheikh Farid-ud-Din Attar was killed by the Mongols near Nishapur in northwestern Persia. The legend is; someone wanted to buy Attar for one hundred gold coins when he was taken by road after being captured by the Mongols. But Attar advised not to sell himself at that price. When the Mongols obeyed him and went a little farther, another man came and offered to buy him for a bag of sack. This time Attar advised to sell himself. The Mongols became angry at this and killed him. The Mongols have been thrown into the dustbin of history but the glory of Sheikh Farid-ud-Din Attar is still alive. For ages he has been leading the way in the counsel meeting of birds (souls) in the human heart sky that illuminates us on the path to eternity.
Author: Md. Ferdous Alom, a former student of International Relations, University of Dhaka.


মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

জেরুজালেমের নবি যেরেমিয়া ও জলবায়ু সতর্কতা

-
ছবি
“যেরেমিয়ার কম্পিত কণ্ঠ থেকে একটা আর্তনাদ বেরিয়ে এল: প্রভু, প্রভু, তোমার অভিসম্পাত কি অবশেষে সত্য সত্যই নেমে এল?” বাঙালি কথাসাহিত্যিক সত্যেন সেন এক পর্যায়ে ইহুদি জাতির ইতিহাস নিয়ে বাইবেল নির্ভর দুটি উপন্যাস লিখেছেন। ‘অভিশপ্ত নগরী’ ও ‘পাপের সন্তান’ উপন্যাসে ইহুদি জাতির বিপর্যয় ও পুনর্গঠনের চেষ্টাকে লেখক বিশ্লেষণ করেছেন মনের মাধুরী মিশিয়ে। ব্যবিলনের সম্রাট নেবুচাঁদনেজারের আক্রমণে ইহুদি জাতি বিপর্যস্ত হবে এ ভবিষ্যদ্বাণী আগেই করেছিলেন নবি যেরেমিয়া। “যেরেমিয়া বলে উঠলেন: ধ্বংসের দূত শৃঙ্গনিনাদ করে উঠেছে। অভিশপ্ত নগরী, এইবার মহাসংহারের জন্য প্রস্তুত হও!” যেরেমিয়ার ভবিষ্যদ্বাণী ইহুদিরা অবহেলা করেছিল। যেরেমিয়াকে মেরে ফেলার চেষ্টাও করেছিল। একসময়ের জাতিসমূহের রাজধানী হিসেবে পরিচিত জেরুজালেম ঠিকই ধ্বংসের কবলে পড়ে। যেরেমিয়াকেও ছাড়তে হয় জেরুজালেম।  ছবি: নেবুচাঁদনেজারের সেনাবাহিনী কর্তৃক জেরুজালেমে অগ্নিসংযোগ।  circle of Juan de la Corte, ca. 1630-1660. Wikimedia Retrieved from: https://www.thetorah.com/article/the-history-leading-up-to-the-destruction-of-judah Image source: https://assets-gl...
আরও পড়ুন

শকুন ও সংস্কৃতির দ্বন্দ্ববিচার

-
ছবি
Photo Credit: https://www.clipartmax.com/middle/m2i8b1b1Z5m2i8i8_uzbekistans-emblem-uzbekistan-gerb-png/ পতাকা খামচে নয়, বরং উজবেকিস্তানে জাতীয় প্রতীকের আভিজাত্যে রয়েছে শকুন। সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণায় Dialectics অন্যতম আলোচিত একটি পদ্ধতি। বাংলায় বলা যায় দ্বন্দ্ববিচার। কোনো বিষয়ে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির মতামত থেকে সঠিক মত বের করার প্রক্রিয়া হিসেবে একে সংজ্ঞায়িত করা যায়। যাহোক, এখানে শকুন নিয়ে বিভিন্ন সংস্কৃতির অবস্থান বিচার করার চেষ্টা করছি। প্রথমে শকুন সংক্রান্ত আমার অভিজ্ঞতা বলা দরকার। শেষবার সরাসরি শকুন দেখেছি অনেক বছর আগে। এক যুগ তো হবেই। স্মৃতি যদি প্রতারণা না করে তাহলে এরকম...সুগন্ধা নদীর শাখা খালের মোহনায় আটকে আছে মৃত গরু বা কিছু একটা। কয়েকটি শকুন এসে পড়েছে তার ওপর। নানাবাড়ি বেড়াতে গিয়ে এক রৌদ্রোজ্জ্বল বিকেলে দেখেছিলাম। আর দেখেছি বলে মনে পড়ে না। এরপর অনেক প্রতিবেদন দেখেছি এবং ফিচার পড়েছি শকুন বিলুপ্তি সংক্রান্ত। যায় যায় প্রাণ আমাদের সমাজে শকুন অশনি সংকেতই বহন করে। শকুন বলে গালি দিতেও শোনা যায় এখানে। নিয়মিত বিরতিতে দুর্ভিক্ষপীড়িত এ দেশের মাটিতে দস্যু-লুটেরাদের কল্যাণে শকুন সর্বদাই পে...
আরও পড়ুন

একটি জাতীয়তাবাদী নাটিকা : বাংলা ও বালআমের গাধা

-
ছবি
[একজন কথক সংলাপ বহির্ভূত প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ বর্ণনা বয়ান করবেন।] সুপ্রিয় জাতীয়তাবাদী মানুষজন! আজ আমরা জাতীয়তাবাদের বিচার করবো। জাতীয়তাবাদ যুগ যুগ ধরে বিকশিত হয়েছে। জাতীয়তাবাদের মাধ্যমে আমরা কী পেলাম, কী হারালাম! সমস্যা হলো-কী দিয়ে বিচার করবো! বিবেক? মানুষের বিবেক কি চূড়ান্ত বিচারে সক্ষম? বিবেক দিয়ে বিবেকের বিচার বড়োই কঠিন! আসুন, আমরা পক্ষে-বিপক্ষে আলাপ করি। পৌরাণিক কাহিনী ও ইতিহাসকে টেনে আনি বিচারের সূত্র হিসেবে। চলুন, জাগিয়ে তুলি সময়কে।  Photo credit: Balaam with angel and donkey, copperplate engraving by William Marshall Craig. Retrieved from: https://cdn.britannica.com/52/143352-050-F2336346/Balaam-angel-donkey-copperplate-engraving-William-Marshall.jpg?w=300 প্রথম অঙ্ক প্রথম দৃশ্য [বালাকের রাজদরবারে উৎকণ্ঠিত সবাই। যার অবস্থান যতো উপরে, তার চিন্তার পারদও ততো উপরে। পয়গম্বর ইউশার বাহিনী অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে আসছে। সেনাবাহিনী যুদ্ধের ব্যাপারে হতাশ হয়ে পড়েছে।] রাজা: (সকাল সকাল সভায় উত্তেজিত কণ্ঠে) আপনারা এভাবে বসে থাকবেন না। দ্রুত কোনো উপায় খুঁজে বের করুন। ইউশার বাহিনীকে যুদ...
আরও পড়ুন